Quraan Shareef
74) সূরা আল মুদ্দাসসির - Surah Al-Muddathth! মক্কায় অবতীর্ণ - Ayah 56
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম!
অর্থ: (শুরু করছি আল্লাহর নামে') যিনি পরম করুণাময়!, অতি দয়ালু
উচ্চারণঃ ইয়াআইয়ুহাল মুদ্দাছছির।
অর্থ: হে চাদরাবৃত!
قُمْ فَاَنْذِرْﭪ(2.)
উচ্চারণঃ কুম ফাআনযির।
অর্থ: উঠুন, সতর্ক একরুন,
وَ رَبَّكَ فَكَبِّرْﭪ(3.)
উচ্চারণঃ ওয়া রাব্বাকা ফাকাব্বির।
অর্থ: আপন পালনকর্তার মাহাত্ম্য ঘোষনা করুন,
وَ ثِیَابَكَ فَطَهِّرْﭪ(4.)
উচ্চারণঃ ওয়া ছিইয়া-বাকা ফাতাহহির।
অর্থ: আপন পোশাক পবিত্র করুন
وَ الرُّجْزَ فَاهْجُرْﭪ(5.)
উচ্চারণঃ ওয়াররুজঝা ফাহজুর।
অর্থ: এবং অপবিত্রতা থেকে দূরে থাকুন।
وَ لَا تَمْنُنْ تَسْتَكْثِرُﭪ(6.)
উচ্চারণঃ ওয়ালা-তামনুন তাছতাকছির।
অর্থ: অধিক প্রতীদানের আশায়! অন্যকে কিছু দিবেন না।,
وَ لِرَبِّكَ فَاصْبِرْؕ(7.)
উচ্চারণঃ ওয়া লিরাব্বিকা ফাসবির।
অর্থ: এবং আপনার পালনকর্তার উদ্দেশে সবর করুন।
فَاِذَا نُقِرَ فِی النَّاقُوْرِۙ(8.)
উচ্চারণঃ ফাইযা-নুকিরা ফিন্না-কূর।
অর্থ: যেদিন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে;
উচ্চারণঃ ফাযা-লিকা ইয়াওমাইযিইঁ ইয়াওমুন ‘আছীর।
অর্থ: সেদিন হবে কঠিন দিন,
عَلَى الْكٰفِرِیْنَ غَیْرُ یَسِیْرٍ(10.)
উচ্চারণঃ ‘আলাল কা-ফিরীনা গাইরু ইয়াছীর।
অর্থ: কাফেরদের জন্যে এটা সহজ নয়।
ذَرْنِیْ وَ مَنْ خَلَقْتُ وَحِیْدًاۙ(11.)
উচ্চারণঃ যারনী ওয়া মান খালাকতুওয়া হীদা- ।
অর্থ: যাকে আমি অনন্য করে সৃষ্টি করেছি!, তাকে আমার হাতে ছেড়ে দিন।,,
وَّ جَعَلْتُ لَهٗ مَالًا مَّمْدُوْدًاۙ(12.)
উচ্চারণঃ
ওয়া জা‘আলতুলাহূমা-লাম মামদূদা- ।
অর্থ: আমি তাকে বিপুল ধন-সম্পদ দিয়েছি।
وَّ بَنِیْنَ شُهُوْدًاۙ(13.)
উচ্চারণঃ ওয়া বানীনা শুহূদা- ।
অর্থ: এবং সদা সংগী পুত্রবর্গ দিয়েছি,
وَّ مَهَّدْتُّ لَهٗ تَمْهِیْدًاۙ(14.)
উচ্চারণঃ ওয়া মাহহাত্তুলাহূতামহীদা-।
অর্থ: এবং তাকে খুব সচ্ছলতা দিয়েছি।
ثُمَّ یَطْمَعُ اَنْ اَزِیْدَۗۙ(15.)
উচ্চারণঃ ছু ম্মা ইয়াতমা‘উ আন আঝীদা।
অর্থ: এরপরও সে আশা করে যে, আমি তাকে আরও বেশী দেই।
كَلَّاؕ-اِنَّهٗ كَانَ لِاٰیٰتِنَا عَنِیْدًاؕ(16.)
উচ্চারণঃ কাল্লা- ইন্নাহূকা-না লিআ-য়া-তিনা- ‘আনীদা- ।
অর্থ: কখনই নয়! সে আমার নিদর্শনসমূহের বিরুদ্ধাচরণকারী।
سَاُرْهِقُهٗ صَعُوْدًاؕ(17.)
উচ্চারণঃ ছাউরহিকু হূসা‘ঊদা- ।
অর্থ: আমি সত্ত্বরই তাকে শাস্তির পাহাড়ে আরোহণ করাব।
اِنَّهٗ فَكَّرَ وَ قَدَّرَۙ(18.)
উচ্চারণঃ ইন্নাহূফাক্কারা ওয়া কাদ্দার।
অর্থ: সে চিন্তা করেছে এবং মনঃস্থির করেছে,
فَقُتِلَ كَیْفَ قَدَّرَۙ(19.)
উচ্চারণঃ ফাকুতিলা কাইফা কাদ্দার,।
অর্থ: ধ্বংস হোক সে, কিরূপে সে মনঃস্থির করেছে!
ثُمَّ قُتِلَ كَیْفَ قَدَّرَۙ(20.)
উচ্চারণঃ ছু ম্মা কুতিলা কাইফা কাদ্দার।
অর্থ: আবার ধ্বংস হোক সে!, কিরূপে সে মনঃস্থির করেছে!,,
ثُمَّ نَظَرَۙ(21.)
উচ্চারণঃ ছু ম্মা নাজার।
অর্থ: সে আবার দৃষ্টিপাত করেছে,
ثُمَّ عَبَسَ وَ بَسَرَۙ(22.)
উচ্চারণঃ ছু ম্মা ‘আবাছা ওয়া বাছার।
অর্থ: অতঃপর সে ভ্রূকুঞ্চিত করেছে ও মুখ! বিকৃত করেছে,.
ثُمَّ اَدْبَرَ وَ اسْتَكْبَرَۙ(23.)
উচ্চারণঃ ছু ম্মা আদবারা ওয়াছতাকবার।
অর্থ: অতঃপর পৃষ্ঠপ্রদশন করেছে ও অহংকার করেছে।
فَقَالَ اِنْ هٰذَاۤ اِلَّا سِحْرٌ یُّؤْثَرُۙ(24.)
উচ্চারণঃ ফাকা- লা ইন হা- যাইল্লা-ছিহরুইঁ ইউ’ছার।
অর্থ: এরপর বলেছেঃ এতো লোক পরস্পরায় প্রাপ্ত জাদু বৈ নয়,
اِنْ هٰذَاۤ اِلَّا قَوْلُ الْبَشَرِؕ(25.)
উচ্চারণঃ ইন হা-যাইল্লা-কাওলুল বাশার।
অর্থ: এতো মানুষের উক্তি বৈ নয়।
سَاُصْلِیْهِ سَقَرَ(26.)
উচ্চারণঃ ছাউসলীহি ছাকার।
অর্থ: আমি তাকে দাখিল করব অগ্নিতে।
وَ مَاۤ اَدْرٰىكَ مَا سَقَرُؕ(27.)
উচ্চারণঃ ওয়ামাআদরা-কা মা- ছাকার।
অর্থ: আপনি কি বুঝলেন অগ্নি কি?
لَا تُبْقِیْ وَ لَا تَذَرُۚ(28.)
উচ্চারণঃ লা-তুবকী ওয়ালা-তাযার।
অর্থ: এটা অক্ষত রাখবে. না এবং ছাড়বেও না।
لَوَّاحَةٌ لِّلْبَشَرِۚۖ(29.)
উচ্চারণঃ লাওওয়া-হাতুল লিলবাশার।
অর্থ: মানুষকে দগ্ধ করবে।
عَلَیْهَا تِسْعَةَ عَشَرَؕ(30.)
উচ্চারণঃ ‘আলাইহা-তিছ‘আতা ‘আশার।
অর্থ: এর উপর নিয়োজিত আছে উনিশ (ফেরেশতা)।
وَ مَا جَعَلْنَاۤ اَصْحٰبَ-. النَّارِ اِلَّا مَلٰٓىٕكَةً۪-وَّ مَا جَعَلْنَا -. عِدَّتَهُمْ اِلَّا فِتْنَةً لِّلَّذِیْنَ كَفَرُوْاۙ-.لِیَسْتَیْقِنَ الَّذِیْنَ اُوْتُوا -. الْكِتٰبَ وَ یَزْدَادَ-. الَّذِیْنَ اٰمَنُوْۤا اِیْمَانًا وَّ لَا یَرْتَابَ-. الَّذِیْنَ اُوْتُوا الْكِتٰبَ وَ الْمُؤْمِنُوْنَۙ-وَ لِیَقُوْلَ الَّذِیْنَ فِیْ -. قُلُوْبِهِمْ مَّرَضٌ وَّ الْكٰفِرُوْنَ مَا ذَاۤ اَرَادَ اللّٰهُ- بِهٰذَا مَثَلًاؕ-كَذٰلِكَ یُضِلُّ اللّٰهُ مَنْ یَّشَآءُ وَ یَهْدِیْ مَنْ یَّشَآءُؕ-.وَ مَا یَعْلَمُ جُنُوْدَ رَبِّكَ اِلَّا هُوَؕ-وَ مَا هِیَ اِلَّا ذِكْرٰى لِلْبَشَرِ۠.(31.)
উচ্চারণঃ ওয়ামা- জা‘আলনাআসহা-বান্না-রি ইল্লা-মালাইকাতাওঁ ওয়ামা-জা‘আলনা‘ইদ্দাতাহুম ইল্লা-ফিতনাতাল লিল্লাযীনা কাফারূ লিইয়াছতাইকিনাল্লাযীনা ঊতুল কিতাবা ওয়া ইয়াঝদা-দাল্লাযীনা আ-মানূঈমা-নাওঁ ওয়ালা- ইয়ারতা-বাল্লাযীনা ঊতুল কিতাবা ওয়াল মু’মিনূনা ওয়া লিয়াকূলাল্লাযীনা ফী কুলূবিহিম মারাদুওঁ ওয়াল কা-ফিরূনা মাযাআরা-দাল্লা-হু বিহা-যা- মাছালান কাযা-লিকা. ইউদিল্লুল্লা-হু মাইঁ ইয়াশাউ ওয়া ইয়াহদী! মাইঁ ইয়াশাউ ওয়ামা- ইয়া‘লামুজুনূদা রাব্বিকা ইল্লা!- হুওয়া ওয়ামাহিয়া ইল্লা!- যিকরা- লিলবাশার।
অর্থ: আমি জাহান্নামের তত্ত্বাবধায়ক ফেরেশতাই রেখেছি। আমি কাফেরদেরকে পরীক্ষা করার জন্যেই তার এই সংখ্যা করেছি-যাতে কিতাবীরা দৃঢ়বিশ্বাসী হয়, মুমিনদের ঈমান বৃদ্ধি পায় এবং কিতাবীরা ও মুমিনগণ সন্দেহ পোষণ না করে এবং যাতে যাদের অন্তরে রোগ আছে, তারা এবং কাফেররা বলে যে, আল্লাহ এর দ্বারা কি বোঝাতে চেয়েছেন। এমনিভাবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথে. চালান। আপনার পালনকর্তার বাহিনি সম্পর্কে একমাত্র তিনিই জানেন এটা তো মানুষের. জন্যে উপদেশ বৈ নয়।
উচ্চারণঃ কাল্লা- ওয়াল কামার।
অর্থ: কখনই নয়। চন্দ্রের শপথ,
وَ الَّیْلِ اِذْ اَدْبَرَۙ(33.)
উচ্চারণঃ ওয়াল্লাইলি ইযআদবার।
অর্থ: শপথ রাত্রির যখন তার অবসান হয়,
وَ الصُّبْحِ اِذَاۤ اَسْفَرَۙ(34.)
উচ্চারণঃ ওয়াসসুবহিইযাআছফার।
অর্থ: শপথ প্রভাতকালের যখন তা আলোকোদ্ভাসিত হয়,
اِنَّهَا لَاِحْدَى الْكُبَرِۙ(35.)
উচ্চারণঃ ইন্নাহা-লাইহদাল কুবার।
অর্থ: নিশ্চয় জাহান্নাম গুরুতর বিপদসমূহের অন্যতম,
نَذِیْرًا لِّلْبَشَرِۙ(36.)
উচ্চারণঃ নাযীরাল লিলবাশার।
৩৬. মানুষের জন্যে সতর্ককারী।
উচ্চারণঃ লিমান শাআ মিনকুম আইঁ ইয়াতাকাদ্দামা আও ইয়াতাআখখার।
অর্থ: তোমাদের মধ্যে যে সামনে! অগ্রসর হয় অথবা পশ্চাতে থাকে।
كُلُّ نَفْسٍۭ بِمَا كَسَبَتْ رَهِیْنَةٌۙ(38.)
উচ্চারণঃ কুল্লুনাফছিম বিমা-কাছাবাত রাহীনাহ।
অর্থ: প্রত্যেক ব্যক্তি তার কৃতকর্মের জন্য দায়ী;
اِلَّاۤ اَصْحٰبَ الْیَمِیْنِؕۛ(39.)
উচ্চারণঃ ইল্লাআসহা- বাল ইয়ামীন।
অর্থ: কিন্তু ডানদিকস্থরা,
فِیْ جَنّٰتٍﰈ یَتَسَآءَلُوْنَۙ(40.)
উচ্চারণঃ ফী জান্না-তিইঁ ইয়াতাছাআলূন।
অর্থ: তারা থাকবে জান্নাতে এবং !পরস্পরে জিজ্ঞাসাবাদ করবে।
عَنِ الْمُجْرِمِیْنَۙ(41.)
উচ্চারণঃ ‘আনিল মুজরিমীন।
অর্থ: অপরাধীদের সম্পর্কে
مَا سَلَكَكُمْ فِیْ سَقَرَ(42.)
উচ্চারণঃ মা-ছালাকাকুম ফী ছাকার।
অর্থ: বলবেঃ তোমাদেরকে কিসে জাহান্নামে নীত করেছে?
উচ্চারণঃ কা-লূলাম নাকুমিনাল মুসাল্লীন।
অর্থ: তারা বলবেঃ আমরা নামায পড়তাম না,
وَ لَمْ نَكُ نُطْعِمُ الْمِسْكِیْنَۙ(44.)
উচ্চারণঃ ওয়া লাম নাকুনুত‘ইমুল মিছকীন।
অর্থ: অভাবগ্রস্তকে আহার্য্য দিতাম না,
وَ كُنَّا نَخُوْضُ مَعَ الْخَآىٕضِیْنَۙ(45.)
উচ্চারণঃ ওয়া কুন্না- নাখূদুমা‘আল খাইদীন।
অর্থ: আমরা সমালোচকদের সাথে সমালোচনা করতাম।
وَ كُنَّا نُكَذِّبُ بِیَوْمِ الدِّیْنِۙ(46.)
উচ্চারণঃ ওয়া কুন্না-নুকাযযিবুবিইয়াওমিদ্দীন।
অর্থ: এবং আমরা প্রতিফল দিবসকে অস্বীকার করতাম।
حَتّٰۤى اَتٰىنَا الْیَقِیْنُؕ(47.)
উচ্চারণঃ হাত্তাআতা-নাল ইয়াকীন।
অর্থ: আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত।
فَمَا تَنْفَعُهُمْ شَفَاعَةُ الشّٰفِعِیْنَؕ(48.)
উচ্চারণঃ ফামা- তানফা‘উহুম শাফা- ‘আতুশশা-ফি‘ঈন।
অর্থ: অতএব, সুপারিশকারিদের সুপারিশ তাদের কোন উপকারে আসবে না।,,
فَمَا لَهُمْ عَنِ التَّذْكِرَةِ مُعْرِضِیْنَۙ(49.)
উচ্চারণঃ ফামা-লাহুম ‘আনিততাযকিরাতি মু‘রিদীন।
অর্থ: তাদের কি হল যে,! তারা উপদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়?.
كَاَنَّهُمْ حُمُرٌ مُّسْتَنْفِرَةٌۙ(50.)
উচ্চারণঃ কাআন্নাহুম হুমুরুম মুছতানফিরাহ।
অর্থ: যেন তারা ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত গর্দভ।
فَرَّتْ مِنْ قَسْوَرَةٍؕ(51)
উচ্চারণঃ ফারাত মিন কাছওয়ারাহ।
অর্থ: হট্টগোলের কারণে পলায়নপর।
بَلْ یُرِیْدُ كُلُّ امْرِئٍ مِّنْهُمْ اَنْ یُّؤْتٰى صُحُفًا مُّنَشَّرَةًۙ(52.)
উচ্চারণঃ বাল ইউরীদুকুল্লুম রিইম মিনহুম আইঁ ইউ’তা- সুহুফাম মুনাশশারাহ।
অর্থ: বরং তাদের প্রত্যেকেই চায় তাদের! প্রত্যেককে একটি. উম্মুক্ত গ্রন্থ দেয়া হোক।
كَلَّاؕ-بَلْ لَّا یَخَافُوْنَ الْاٰخِرَةَؕ(53.)
উচ্চারণঃ কাল্লা বাল্লা- ইয়াখা-ফূনাল আ-খিরাহ।
অর্থ: কখনও না!, বরং তারা পরকালকে ভয় করে না।.
كَلَّاۤ اِنَّهٗ تَذْكِرَةٌۚ(54.)
উচ্চারণঃ কাল্লাইন্নাহূতাযকিরাহ।
অর্থ: কখনও না!, এটা তো উপদেশ মাত্র।
فَمَنْ شَآءَ ذَكَرَهٗؕ(55.)
উচ্চারণঃ ফামান শাআ যাকারাহ।
অর্থ: অতএব, যার ইচ্ছা, সে একে স্মরণ করুক।
উচ্চারণঃ ওয়ামা-ইয়াযকুরূনা ইল্লাআইঁ ইয়াশাআল্লা-হু হুওয়া আহলুত্তাকওয়া- ওয়া আহলুল মাগফিরাহ।
অর্থ: তারা স্মরণ করবে না, কিন্তু যদি আল্লাহ চান। তিনিই ভয়ের যোগ্য এবং ক্ষমার অধিকারী।
অর্থ: তবুও কি সেই আল্লাহ মৃতদেরকে জিবিত করতে সক্ষম নন?,